শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন

টেকনাফে “মোখা” ক্ষতিগ্রস্থদের ইপসা’র জরুরি ত্রাণসামগ্রি বিতরণ

টেকনাফে “মোখা” ক্ষতিগ্রস্থদের ইপসা’র জরুরি ত্রাণসামগ্রি বিতরণ

টেকনাফে “মোখা” ক্ষতিগ্রস্থদের ইপসা’র জরুরি ত্রাণসামগ্রি বিতরণ ইয়াছমিন মুন্নী, কক্সবাজার : ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাতে টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে শাপলা নীড়’র সহযোগিতায় ইপসা’র উদ্যোগে জরুরী ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাতে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন এবং সাবরাং ইউনিয়ন বেশী ক্ষত্রিগ্রস্থ হয়। এর মধ্যে সাবরাং ইউনিয়নে শাহপরীর দ্বীপ এলাকাটি খুব বেশী ক্ষত্রিগ্রস্থ হয়। ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাত করার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য সংগঠন ইপসা কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে শাপলা নীড়’র সহযোগিতায় শাহপরীর দ্বীপ এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ৭২০ পরিবারের মাঝে জরুরী ত্রাণ হিসেবে শুকনা খাবারের প্যাকেজ বিতরণ করা হয়। উক্ত এলাকায় ঘূর্ণিঝড় “মোখা”য় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে প্রথম সাড়াদানকারী প্রতিষ্ঠান বা এজেন্সী হিসেবে ইপসা’র উক্ত জরুরী ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রতিনিধি, উপজেলা সমবায় অফিসার দীপক দাস, ইপসা’র পরিচালক (অর্থ) ও ইমারজেন্সী ফোকাল পলাশ চৌধুরী, ইপসা কক্সবাজারের ফোকাল পার্সন মোহাম্মদ হারুন, সাবরাং ইউনিয়নের পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম, ইপসা টেকনাফের ফোকাল পার্সন রাশেদুল করিম। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইপসা ঘূর্ণিঝড় “মোখা” মোকাবিলার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে যৌথভাবে ব্যাপক প্রস্তুতি ও গণসচেতনতা কার্যক্রম গ্রহন করেছিল এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া জনগোষ্ঠীকে জরুরী খাবার, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিরতরণ করেছে। পাশাপাশি জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনসমূহের সাথে সমন্বয় করে ইপসা চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় এবং সীতাকুন্ড ও বাঁশখালী উপজেলায় এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় “মোখা” মোকাবিলার ব্যাপক সচেতনতা কার্যক্রম গ্রহন করেছিল।

ইয়াছমিন মুন্নী, কক্সবাজার : ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাতে টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে শাপলা নীড়’র সহযোগিতায় ইপসা’র উদ্যোগে জরুরী ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাতে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন এবং সাবরাং ইউনিয়ন বেশী ক্ষত্রিগ্রস্থ হয়। এর মধ্যে সাবরাং ইউনিয়নে শাহপরীর দ্বীপ এলাকাটি খুব বেশী ক্ষত্রিগ্রস্থ হয়। ঘূর্ণিঝড় “মোখা”র আঘাত করার পরদিনই জরুরী ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য সংগঠন ইপসা কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে শাপলা নীড়’র সহযোগিতায় শাহপরীর দ্বীপ এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ ৭২০ পরিবারের মাঝে জরুরী ত্রাণ হিসেবে শুকনা খাবারের প্যাকেজ বিতরণ করা হয়। উক্ত এলাকায় ঘূর্ণিঝড় “মোখা”য় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে প্রথম সাড়াদানকারী প্রতিষ্ঠান বা এজেন্সী হিসেবে ইপসা’র উক্ত জরুরী ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রতিনিধি, উপজেলা সমবায় অফিসার দীপক দাস, ইপসা’র পরিচালক (অর্থ) ও ইমারজেন্সী ফোকাল পলাশ চৌধুরী, ইপসা কক্সবাজারের ফোকাল পার্সন মোহাম্মদ হারুন, সাবরাং ইউনিয়নের পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম, ইপসা টেকনাফের ফোকাল পার্সন রাশেদুল করিম।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইপসা ঘূর্ণিঝড় “মোখা” মোকাবিলার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে যৌথভাবে ব্যাপক প্রস্তুতি ও গণসচেতনতা কার্যক্রম গ্রহন করেছিল এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া জনগোষ্ঠীকে জরুরী খাবার, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিরতরণ করেছে। পাশাপাশি জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনসমূহের সাথে সমন্বয় করে ইপসা চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় এবং সীতাকুন্ড ও বাঁশখালী উপজেলায় এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় “মোখা” মোকাবিলার ব্যাপক সচেতনতা কার্যক্রম গ্রহন করেছিল।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2025 Protidiner Kagoj |